Posts

এম এ মান্নান কাছ থেকে টাকা বিনিময় কাজ আনা যায় বলে দাবী করেছেন তেঘরিয়া গ্রামের বাসিন্দা লিটন আহমদ তালুকদার

Image
  এম এ মান্নান কাছ থেকে টাকা বিনিময় কাজ আনা যায় বলে দাবী করেছেন তেঘরিয়া গ্রামের বাসিন্দা লিটন আহমদ তালুকদার  উনি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী, উনার নিজ গ্রামে জুম্মা নামাযের পর গ্রামের জনসাধারণ কাছে দাবী করেন এই দুইটি প্রজেক্ট ফাস করানো যাবে, এমপি  মহোদয় কাছ থেকে।  আমাদের গ্রাম থেকে ৪ লক্ষ টাকা আর সৈয়দপুর গ্রাম থেকে ৫ লক্ষ টাকা দিলে কাজ করানো যাবে, উনি নিজে এই টাকা তুলবেন? আমার প্রশ্ন হচ্ছে উনি কোনো জনপ্রতিনিতি না, উনি কিভাবে কাজ করাবেন? সরকারী কোনো উন্নয়ন কী জনগণের কোনো চাদা দিতে হয়? উনার কাছে আমার প্রশ্ন?  দ্বিতীয়ত এই প্রজেক্ট কাজ তো ফাস হয়ে গেলো! টাকা কী লাগছে লিটন তালুকদার সাহেব। এত সাহস হয়নি আপনার  সৈয়দপুর বাসীদের কাছ থেকে মিথ্যা কথা বলে চাদা নিবেন, এই গ্রামের মানুষ এত বোকা না।  ধন্যবাদ জানায়, ৩নং ওয়ার্ড মেম্বার সৈয়দ আলাউর সাহেব কে, সৈয়দপুর সাধারণ পাঠাগারে সৈয়দপুর বাসীদের সামনে সুন্দর ভাবে চোর বাটপারদের দুর্নীতি তুলে ধরার জন্য।  এই অঞ্চলের চেয়ারম্যান ও মেম্বার রাজনীতিবিদ সকলের সাথে কথা বলে যেটি বুঝলে পারলাম এইসব বাটপারি ছাড়া আর কিছু না।  কিছুদিন ধরে লিটন তালুকদার দাবী করছেন উনি এই কাজ

Pi Network

Image
পাই কারেন্সি মার্কেটের অন্য মুদ্রাগুলোর থেকে একদম আলাদা। এটার আবিস্কারক ড. নিকোলাস সহ এর সাথে জড়িত কোর টিম এখনো কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এটাকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। সাধারণত ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরি ও লেনদেন মোটেও সহজ কোন বিষয় নয়। তবে সেই সমস্যা সমাধানের জন্য পাই এর আবিষ্কার, তাই পাই হচ্ছে ডিজিটাল মুদ্রার ভবিষ্যৎ পৃথিবীতে এখনো কোন কোম্পানি ১ বছর ৪ মাস সময়ের ভিতর ৭০ লক্ষ ইউজার তৈরি করতে পারেনি, কিন্তু পাই পেরেছে। পাই নেটওয়ার্কের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যেন পৃথিবীর সকল দেশের মানুষ এই একটা মুদ্ৰায় লেনদেন করতে পারে। তাই পাইকে টাকায় বা ডলারে রূপান্তর করার থেকে এটার বিনিময়ে পণ্য ক্রয়/বিক্রয় বেশি গুরুত্বপূর্ন। পাই নেটওয়ার্ক এখন ফেজ-২ তে আছে, অর্থাৎ এখনই এটার ভ্যালু তৈরির সময়। আর সেই উদ্দেশ্যে ইউরোপ ও আমেরিকায় পাই এর বিনিময়ে বিভিন্ন পণ্য ক্রয়/বিক্রয় হচ্ছে। যেহেতু সবার জন্য এখনো KYC উন্মুক্ত হয়নি তাই সীমিত সংখ্যক পাইওনিয়ার এই কেনাকাটায় অংশগ্রহণ করছে। KYC প্ৰক্ৰিয়া যেহেতু একটু কঠিন তাই সবার জন্য এই মুহূর্তে এটা উন্মুক্ত করতে পারছে না কোর টিম। পাই নেটওয়ার্ক এর ফেজ-৩ অর্থাৎ বিকেন্দ্র

এক এক বেঞ্চের বন্ধুরা এক এক ভিন্ন শহরে

Image
  এই জীবনের মনে হয়না, সবাই আবারো এক সঙ্গে কোথাও ঘুরতে হওয়া যাবে৷  সময় যেতো যাচ্ছে সবাই নিজ কাজে ব্যস্ত হয়ে যাচ্ছে,  স্কুল জীবন শেষ করেও, আমরা সবাই একসাথে ছিলাম,  পরে কলেজ ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু আমরা এক সঙ্গে ছিলাম।  অনেকেই জীবিকার জন্য ভালো লাইফ লিড করার জন্য ভিন্ন শহরে,  এক হতে চাইলও কেউ এক হতে পারবো না। সোনালী জীবন বড্ড মিস করি,  কখনও ভাবিনি একদিন এক এক বেঞ্চের বন্ধুরা এক এক ভিন্ন শহরে।  দোয়া করি সবাই যেন ভালো থাকিস।  এস,এস,সি ব্যাচ:- ২০১৬ (সৈয়দপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়) 

আমার প্রানপ্রিয় গ্রাম সৈয়দপুরের ইতিহাস।

Image
আমার প্রানপ্রিয় গ্রাম সৈয়দপুরের ইতিহাস। বৃহত্তর সিলেটের পশ্চিমাংশে ধানের দেশ,ভাটির দেশ নামে খ্যাত সুনামগঞ্জ অতিপরিচিত একটি নাম। এরই একপ্রান্ত জুড়ে নিজস্ব স্বকীয়তা নিয়ে অবস্থান করছে ঐতিহ্যবাহী জনপদ সৈয়দপুর। সৈয়দপুরের রয়েছে অনেক ইতিহাস। গ্রামের পুর্ব নাম ছিল কৃষ্ণপুর। পরবর্তীতে হযরত শাহ জালাল (রহ:) এর অন্যতম সৈয়দ শাহ শামসুদ্দিন (রহ:) তাঁরই নামানুসারে এ গ্রামের নামকরণ করা হয় সৈয়দপুর। এখানে আজও তিনি চিরনিদ্রায় শায়িত। তখনকার সৈয়দপুরের সাথে কৃষ্ণপুর ছাড়াও একত্রিত হয় গোয়ালগাঁও,হীরণপুর, গয়গড়,একাকামলক্ষ্মী। ১৩০৩ সালে হযরত শাহ জালাল (রহ:)-এর সিলেট আগমন কালে তাঁর সাথে ৩৬০ আউলিয়ার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বয়োবৃদ্ব্ব সহচর ছিলেন সৈয়দ আলাউদ্দিন (রহ:)। হযরত সৈয়দ আলাউদ্দিন (রহ:) এর চারপুত্র ছিলেন। তারা তাঁর সাথে সিলেটে আসেন। তাদের মধ্যে হযরত সৈয়দ শাহ শামসুদ্দিন (রহ:) আতুয়াজান পরগণার কৃষ্ণপুর আগমন করেন। যা আজকের সৈয়দপুর। সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলা এক সময় ছিল পৃথক একটি রাজ্য। ভৌগলিক ও রাজনৈ্তিক ধারাবাহিকতায় বর্তমানে এটি বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য উপজেলা। সেখানে সৈয়দপুর

এক নজরে সিলেট বিভাগ

Image
সিলেট বিভাগ   ★ জেলা ৪ টি, সিলেট, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ। ( এমপি ১৯ জন।) ★ সিলেট সিটি কর্পোরেশন, নির্বাচিত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। ★ উপজেলা ৩৫ টি ★ পৌরসভা ১৪ টি ★ ইউনিয়ন ৩২৩ টি ইউনিয়ন, ★ পুরুষ মেম্বার ২৯০৭ জজন ★ মহিলা মেম্বার ৯৬৯ জন ★ গ্রাম সংখ্যা ১০১৮৫ টি ৷ ★ লন্ডনী প্রবাসী ৭লক্ষ ★ আমেরিকা প্রবাসী ৫ লক্ষ, ★ বাংলাদেশের প্রবাসীর সংখ্যা ১ কোটির মত ৷ সিলেটের মোট প্রবাসীর সংখ্যা ২৫লক্ষ। ★★★★★★★★ বাংলাদেশে সিলেটিদের অবদানঃ ১. ৩৬০ আউলিয়া, শাহজালাল রহঃ, শাহপরান রহঃ পূণ্যভূমি সিলেট । ২. ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের পুরোধা ব্যাক্তিত্বদের অন্যতম ছিলেন সিলেটের সন্তান বিপিন চন্দ্র পাল। ৩. ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন সিলেটের সন্তান এম এ জি ওসমানী । ৪. সিলেটি লন্ডন প্রবাসীরা বাংলা টাউন গঠন করে ব্রিটেনের বুকে গড়েছেন এক টুকরো ছোট্ট বাংলাদেশ । ৫. স্বাধীন বাংলাদেশের ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতিকে জাগিয়ে তোলার রুপকার সিলেটের সন্তান এম সাইফুর রহমান । সর্বাধিক সংখ্যক বাজেট ঘোষণা করেন তিনি। সিলেটের আরও দুই কৃতি অর্থনীতিবিদ শাহ এম এস কিবরিয়া ও আবুল মাল আব্দুল মুহিত। ৬. বৃটেনের প্রথম না

জুনায়েদ ইভান ভাইয়ের ৯০ টি উক্তি

Image
            জুনায়েদ ইভান ভাইয়ের ৯০ টি উক্তি!!! ১/ একজীবনে একসাথে থাকার পরিকল্পনা করা মানুষ গুলো শেষমেশ দুটো শীতও একসাথে থাকতে পারে নাহ! ২/ জন্মের দশ মিনিট আগে কোথায় ছিলে তুমি ? কী ছিল তোমার ? এমন কিছু তুমি সাথে করে নিয়ে আসোনি যেটা তুমি পৃথিবীতে এসে হারিয়েছো। যাই পাচ্ছো সবই বোনাস। উপভোগ কর এবং খোদার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকো। ৩/ যত ঝড় তুফানই আসুক না কেন তুমি যখন হাসতে থাকবে, নিয়তি তোমাকে কাঁদাতে পারবে না। ৪/ একজন ভুল মানুষ চলে যাবার অর্থ হল সঠিক মানুষটি আসার পথ তৈরী হয়েছে!! ৫/ এই মুহূর্তে পৃথিবীর সব চাইতে সুখী মানুষটা হয়তবা একঘণ্টা পর কাঁদতে কাঁদতে হামাগুড়ি দেবে ! কে জানে ! সুখী এবং সফল হবার একটাই নিয়ম আছে, যা কিছুই হোক না কেন সন্তুষ্ট থাকুন। কনট্রাডিকশনের একটা নিয়ম হল, যেটা ভুল সেটাকে ঠিক মনে করে যুক্তি খুঁজতে থাকা এবং একসময় সেটাকে ঠিক মনে হওয়া। আপনিও সব কিছুতে সন্তুষ্ট হবার একটা কারণ খুঁজে নিন। ৬/ আমার সব থেকে ভালো বন্ধু হলো আয়না ৷ কারন আমি যখন কাঁদি সে তখন হাসে না !! ৭/ যারা সুযোগ পেলেই মানুষকে তাচ্ছিল্য আর অপমান করতে ছাড়ে না তারাই তোমার সব চাইতে বড় শক্তি; দাঁতে দাঁত

বাসররাতে বিড়াল মারার গল্প

Image
বাসররাতে বিড়াল মারার গল্প   প্রাচীন পারস্যের রাজধানী বাগদাদের এক রাজার দুই কন্যা ছিল। রাজা তাদের প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। দুই কন্যা সারা দিনরাত ফুল-পাখি-নদীর সঙ্গে খেলে। খেলতে খেলতেই তারা বড় হতে লাগল। তাদের চারপাশে সারাক্ষণই হুকুমের অপেক্ষায় থাকে দাস-দাসী। দুই কন্যার একজন কিছু একটা চাইলে ১০ জন দাসী ছুটে যায়। এভাবেই আরামে-আহ্লাদে আটখানা হয়ে থাকত রাজকন্যারা। আর তাদের ছিল অত্যন্ত প্রিয় দুটি বিড়াল। সেই বিড়াল দুটিকে রাজকন্যারা নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসত। দিন যায়, মাস যায় রাজকন্যারা বড় হয়। দেখতে দেখতে তারা বিবাহযোগ্য হয়েউঠল। রাজা পড়লেন চিন্তায়। তিনি মন্ত্রিসভার সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করে ঠিক করলেন, এমন এক পরিবারে রাজকন্যাদের বিয়ে দেবেন, যেখানে বিবাহযোগ্য দুই ভাই আছে, দুজনেই নম্র-ভদ্র ও রাজ্য শাসন করতে সক্ষম। সারা রাজ্য খুঁজে অনেক কষ্টে এ রকম একটি পরিবার পাওয়া গেল। ওয়ান ফাইন ডে অনেক হইহুল্লোড় করে তাদের বিয়ে দেওয়া হলো। দুই জামাতাকে রাজ্যের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের দায়িত্ব দিলেন রাজা। কয়েক দিনের মধ্যেই দুই জামাতা প্রচণ্ড ব্যস্ত হয়েউঠল রাজ্যের হাজার রকম কাজকর্ম নিয়ে। দুই ভাইয়ের মধ্যে আর দেখাই